শরীর তো আছে।কিন্তু শরীরের মধ্যে আর অস্থিগুলি নেই।
নরম উলের বল গড়িয়ে চলেছি
পা দিয়ে যে দিকে মারবে,সেদিকেই যাব
অগ্নিকুন্ডে গিয়ে পড়লে হতভম্ব বসে থাকব।বলব না : জ্বলেছি।
WRITTEN BY
গোস্বামীর কবিতা প্রায়শই প্রকৃতি, প্রেম, বিরহ, মৃত্যু ইত্যাদি বিষয়কে কেন্দ্র করে লেখা হয়। তার কবিতাগুলি চমৎকার চিত্রকল্প, উপমা ও উৎপ্রেক্ষায় ঋদ্ধ। তার কবিতায় প্রায়শই ভাবপ্রবণতা ও আবেগপ্রবণতার প্রকাশ লক্ষ্য করা যায়।
গোস্বামীর সাহিত্যকর্মের জন্য তিনি একাধিক পুরস্কার ও সম্মাননা পেয়েছেন। তার উল্লেখযোগ্য পুরস্কারগুলির মধ্যে রয়েছে:
* আনন্দ পুরস্কার (১৯৮৩, ২০০২)
* সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার (১৯৯১)
* বঙ্গবিভূষণ (২০১৭)
গোস্বামীর উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থগুলির মধ্যে রয়েছে:
* আলোর মুখোমুখি (১৯৭৭)
* নীল আকাশের সবুজ তারা (১৯৮০)
* নীল কাঁকন (১৯৮৩)
* একাকী হৃদয়ের গান (১৯৮৬)
* বিষণ্ণতার দীর্ঘ বৃষ্টি (১৯৯১)
* কবিতা শোনাও আমাকে (১৯৯৫)
* জীবনের ফুল (২০০২)
* আলোর গান (২০১০)
গোস্বামীর কবিতাগুলি বাংলা সাহিত্যের এক অমূল্য সম্পদ। তার কবিতাগুলি বাংলা ভাষার পাঠকদের কাছে ব্যাপকভাবে সমাদৃত।
জয় গোস্বামী
জয় গোস্বামী একজন বিখ্যাত বাঙালি কবি। তিনি ১৯৫৪ সালের ১০ নভেম্বর কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মধু গোস্বামী ছিলেন একজন খ্যাতিমান সাংবাদিক ও লেখক। জয় গোস্বামীর সাহিত্য জীবন শুরু হয় ১৯৭০-এর দশকে। তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ "আলোর মুখোমুখি" ১৯৭৭ সালে প্রকাশিত হয়।গোস্বামীর কবিতা প্রায়শই প্রকৃতি, প্রেম, বিরহ, মৃত্যু ইত্যাদি বিষয়কে কেন্দ্র করে লেখা হয়। তার কবিতাগুলি চমৎকার চিত্রকল্প, উপমা ও উৎপ্রেক্ষায় ঋদ্ধ। তার কবিতায় প্রায়শই ভাবপ্রবণতা ও আবেগপ্রবণতার প্রকাশ লক্ষ্য করা যায়।
গোস্বামীর সাহিত্যকর্মের জন্য তিনি একাধিক পুরস্কার ও সম্মাননা পেয়েছেন। তার উল্লেখযোগ্য পুরস্কারগুলির মধ্যে রয়েছে:
* আনন্দ পুরস্কার (১৯৮৩, ২০০২)
* সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার (১৯৯১)
* বঙ্গবিভূষণ (২০১৭)
গোস্বামীর উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থগুলির মধ্যে রয়েছে:
* আলোর মুখোমুখি (১৯৭৭)
* নীল আকাশের সবুজ তারা (১৯৮০)
* নীল কাঁকন (১৯৮৩)
* একাকী হৃদয়ের গান (১৯৮৬)
* বিষণ্ণতার দীর্ঘ বৃষ্টি (১৯৯১)
* কবিতা শোনাও আমাকে (১৯৯৫)
* জীবনের ফুল (২০০২)
* আলোর গান (২০১০)
গোস্বামীর কবিতাগুলি বাংলা সাহিত্যের এক অমূল্য সম্পদ। তার কবিতাগুলি বাংলা ভাষার পাঠকদের কাছে ব্যাপকভাবে সমাদৃত।