ইজদানি মারা গেছে বিমান-পতনে ।
স্পর্ধা ছিল পৃথিবীকে মুঠো করে ধরে
নরোম সুগোল এক কমলালেবুর মতো।
মাথা ভরা ছিল তার বইয়ের মলাট, টাই, নাম
আর নকটান ভিউ, সম্ভবতঃ আলো ছিল
গজ দুই নাইলন সুতো;
মারা গেল অল্প বয়সেই
অনেক ওপর থেকে নানা চাপ হাওয়া সাঁতারিয়ে।
তোমরা এখনো যারা যাবে কোনো চায়ের বিকেলে
সদাশয়া মহিলার কাছে;
-একদিন সমবেত শোক করা গেছে-
আজকে আসেনি ওরা?
চায়ে চিনি নেই?
কথা আর হাওয়া এই-
র্যাবো কি মাতাল কোনো কিশোর লেখক?
যাই বলো ক কতো সে বড্ড বেয়াড়া।
-জেনে রেখো, ইজাদানি সুক্ষ্ম দেহে পেছনেই আছে॥