এতোদিন মোহন মোহে ভুলে ছিলো পুজোর সময়,
এতোদিন মন্দিরে কোনো পদশব্দ ছিলো না মুখর–
কতোটা মোহ ছিলো মেধায় মজ্জায়
ছিলো কতোটা বিনাশী স্বভাব আত্ম-পরবাসে ।
মহুয়া রাত্রি থেকে মৌন জিজ্ঞাসায়
যা কিছু বুনে দিলে দ্বিধার ফসল
যা কিছু পরিচয়, চেনা-জানা
তাও কি জানা ছিলো প্রথম প্রকাশেরও আগে!
তবে, চোখের কার্নিশে যারা বেঁধে ছিলো নীড়
যারা ফুলকে আগুন ভেবে ফিরে গেছে সংকীর্ন বাহু
তাদেরো প্রত্যাবর্তন হোক ফসলে ফলনে ।
তবে তোমারো মন্দিরে আরতির শুভ্র ধুপ
সুগন্ধ পুড়ে পুড়ে পোড়াক প্রতিমা ।